নবুওয়াত লাভ বা নবীর মর্যাদা অর্জন

মানবজাতির শান্তি ও মুক্তির জন্য বিভিন্ন সময়ে মহান আল্লাহ অসংখ্য নবি ও রাসুল প্রেরণ করেছেন। তাঁদের নিকট মহান আল্লাহ বার্তা প্রেরণ করে মানুষকে হেদায়েতের পথে আহ্বান করেছেন। প্রত্যেক নবি ও রাসুলকে একটি বিশেষ ঘটনার মাধ্যমে নিজ নিজ দায়িত্ব প্রেরণ করতেন। নবি ও রাসুলগণের উপর এ অর্পিত দায়িত্বই হলো নবুয়ত। আমরা প্রায়শ লক্ষ্য করে থাকি যে, পৃথিবীতে প্রত্যেকটি মহৎ কাজ একটি সুন্দর ঘটনার মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে থাকে। বিস্তারিত পড়ুন

হিজরত

মানুষ জীবনের বিবর্তনে প্রায়শ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছুটে যায়। কখনো ইচ্ছায়, কখনো অনিচ্ছায়। কখনো এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায়, কখনো এক শহর থেকে অন্য শহরে আবার কখনো এক দেশ থেকে অন্য দেশে। মূলত এ সবকিছুই হয়ে থাকে প্রয়োজনের তাগিদে। বিস্তারিত পড়ুন

হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সংস্কারসমূহ

ইতিহস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, জগতে যত মহামানব আগমন করেছিলেন তারা সমসাময়িক বিভিন্ন ধরনের সংস্কারের মাধ্যমে কুসংস্কার বিদূরিত করে জনহিত করেছিলেন। সর্বশ্রেষ্ঠ নবি ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর বর্তমান অবস্থায় মানবকল্যাণের নিমিত্তে অনেক সংস্কার করেছিলেন যা বেশ ফলপ্রসূ ছিল। দীর্ঘ ২৩ বছরের নিরলস প্রচেষ্টায় বিস্তারিত পড়ুন

রাসুল (স.) জন্মের সময়ের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনাসমূহ

হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর শুভ জন্মের মুহূর্তে ধাত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী ফাতিমা বিনতে আব্দুল্লাহ বলেন, সেই পূণ্যময় মুহূর্তে সমগ্র ঘর আলোয় ভরে যায়।

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম হতে নবুওয়াত লাভ পর্যন্ত জীবনের ঘটনাপঞ্জি

৫৭০ খ্রি.: হিজরিপূর্ব ৫৩ সালেে ও ১২ই রবিউল আউয়াল, সোমবার সোবহে সাদিকের সময় হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর শুভ জন্ম। ৫৭০ খ্রি.: ৭দিন বয়সে তাঁর আকিকা ও নামকরণ করা হয় এবং দুধমাতা হজরত হালিমা (রা.) কর্তৃক প্রতিপালনের দায়িত্বভার গ্রহণ। বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুহাম্মদ (স.) এর জীবনে যুদ্ধ সমূহের প্রেক্ষাপট ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা

"ওয়ামা আরসালনাকা ইল্লা রাহমাতাল্লিল আলামিন" অর্থ:- হে রাসূল (স) আমিতো আপনাকে জগতসমূহের প্রতি কেবল রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছি।" (সূরা আল আম্বিয়া-২১, আয়াত– ১০৭) সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহম্মদ (স.)। যাঁকে মহান রাব্বুল আলামীন সারা জাহানের জন্য রহমত, বরকত ও শান্তির দূত বিস্তারিত পড়ুন

en_USEnglish